com)।
কোভিড-১৯ মহামারী অথবা যেকোনো সরকারি বিধি-নিষেধের কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে সকল কার্যক্রম অনলাইনে
চলমান থাকবে।
ফলে শিক্ষার্থীদের ধারাবাহিক প্রস্তুতিতে কোনো প্রকার বিঘ্ন ঘটবে না। ২০২০ সালের বিভিন্ন ভর্তি পরীক্ষায়
উদ্ভাস-উন্মেষ এর শিক্ষার্থীদের ঈর্ষণীয় সাফল্যই তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ।
উল্লেখ্য যে, অনলাইনেও শিক্ষার্থীদের সুষম প্রস্তুতি নিশ্চিতকরণে MCQ পরীক্ষার পাশাপাশি বাংলাদেশে একমাত্র
উদ্ভাস উন্মেষ-ই ফিজিক্যালি Written পরীক্ষার অনুরূপ অনলাইনে Written পরীক্ষা নিয়ে থাকে।
Address: Malek Tower (6th Floor), Opposite to Farmgate Police Box, Farmgate, Dhaka-1215. 4
| Privacy Policy
| Terms & Conditions
অফলাইন/অনলাইন প্রোগ্রামমেধাবী ও অভিজ্ঞ শিক্ষকমানসম্মত স্টাডি ম্যাটেরিয়ালসকনসেপ্ট বেইজড ক্লাসইউনিক এক্সাম সিস্টেমAuto SMS রেজাল্টএক্সাম এনালাইসিস রিপোর্টবেস্ট স্টুডেন্ট পোর্টাল
এবছর (২০২০) BUET ভর্তি পরীক্ষায়
প্রথম ১০ এ ১০ জন সহ ১২১৫ আসনের মধ্যে
উদ্ভাস থেকে চান্স পেয়েছে সর্বমোট ১১৫০+ জন
এবছর (২০২০) মেডিকেল জাতীয় মেধায় উন্মেষ থেকে
প্রথম ১০ এ ১০ জন, DMC-তে ২০৭ জন সহ
সর্বমোট ৩৩০০+ শিক্ষার্থীর ঈর্ষণীয় সাফল্য!
এবছর (২০২০) ঢাবি ‘ক’ ভর্তি পরীক্ষায়
প্রথম ১০ এ ১০ জন সহ ১৮১৫ আসনের মধ্যে
উদ্ভাস থেকে চান্স পেয়েছে সর্বমোট ১৫০০+ জন
এবছর (২০২০) CUET, KUET & RUET ভর্তি পরীক্ষায়
প্রথম ১০ এ ১০ জন সহ ৩২০১ আসনের মধ্যে
উদ্ভাস থেকে চান্স পেয়েছে সর্বমোট ২৮৮০+ জন
best site
মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতিতে ভালো করতে আমি মূল বইকে বেশি প্রাধান্য দিয়েছি। আমার মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায়
উন্মেষ এর “ইউনিক এক্সাম সিস্টেম” খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, কারণ অনুরূপ এক্সাম সিস্টেমে
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষাও অনুষ্ঠিত হয়েছে। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে “উন্মেষ ফাইনাল সল্যুশন বুক” এর
মাধ্যমে বেশি বেশি প্রশ্ন সমাধান প্র্যাকটিস করেছি। এছাড়া শর্ট সিলেবাস নিয়ে উন্মেষ এর দূরদর্শী প্ল্যানিং
এর কারণে- আমি শর্ট এবং ফুল সিলেবাসে সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিলেও, বেশি জোর দিয়েছিলাম শর্ট সিলেবাসের উপর;
যা ভর্তি পরীক্ষায় আমাকে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে রেখেছে।
আমি নিয়মিত যা পড়তাম, সেই বিষয়ের উপর পরীক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে চিহ্নিত ভুলগুলো খুঁজে সেগুলোর সমাধান করতাম।
উন্মেষ-এর “ইউনিক এক্সাম সিস্টেম”এর মাধ্যমে নিয়মিত পরীক্ষা দেওয়ায়, মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র
সম্পর্কে পূর্বে থেকেই সুস্পষ্ট ধারণা পাই, যার মাধ্যমে সহজেই আমার পরীক্ষাভীতি দূর হয়েছে। এছাড়া
প্রস্তুতির শেষ মুহূর্তে উন্মেষ এর মডেল টেস্টগুলো সময় ধরে ধরে দিতাম, যা মূল পরীক্ষায় আমাকে টাইম
ম্যানেজমেন্টে দারুণভাবে সাহায্য করেছে। তবে একথা মনে রাখতে হবে যে, মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতিতে মূল বইয়ের
কোনো বিকল্প নেই।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করতে আমি মূল বই পড়ার পাশাপাশি অন্যান্য লেখকের বইও পড়তাম। উন্মেষ-এ শর্ট
সিলেবাস ও ফুল সিলেবাসে আলাদাভাবে প্রস্তুতি সম্পন্ন করিয়েছে এবং শুরু থেকেই শর্ট সিলেবাসের উপর বিশেষভাবে
জোর দিয়েছে, যা আমার জন্য মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় খুবই কার্যকরী ছিলো। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে উন্মেষ
যে ফাইনাল মডেল টেস্টগুলো নিয়েছিলো, সেগুলো ছিলো একদম মেডিকেল স্ট্যান্ডার্ড। তবে আমার মেডিকেল ভর্তি
প্রস্তুতিতে সবচেয়ে কার্যকরী ছিলো উন্মেষ এর “ইউনিক এক্সাম সিস্টেম”, কেননা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষাও একই
সিস্টেমে হয়েছিলো।
“আমি রেগুলার পড়াশোনা করতাম, আজকের পড়া কখনো আগামী দিনের জন্য ফেলে রাখতাম না। বইয়ের কোন কিছু বাদ দিয়ে
পড়তাম না।
আমি মনে করি যারা ভর্তি পরীক্ষায় সফল হতে চায়, তাদের সবসময় মূল বইকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
মূল বইয়ের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণ গাণিতিক সমস্যা অনুশীলন এবং প্রতিটি বিষয়ের কনসেপ্ট ক্লিয়ার রাখা
look here জরুরি।
একই সাথে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে সমাধান করলে একজন শিক্ষার্থী ভালো প্রস্তুতি নিতে পারবে।”
“আমি পড়াশোনা করার জন্য তেমন কোনো রুটিন অনুসরণ করতাম না, যখন যতটা ইচ্ছে হতো গুছিয়ে পড়তাম। যেকোনো টপিক
ভালোভাবে বুঝে পড়তে চেষ্টা করতাম,
যাতে করে একবার কোনো টপিক পড়লে দীর্ঘদিন এর ইমপ্যাক্ট থাকে। আর সবসময় আমার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যের কথা
ভাবতাম। আমি মনে করি ভর্তি পরীক্ষায় সফল হতে
গাণিতিক সমস্যাগুলো বেশি বেশি অনুশীলন করা উচিৎ, পাশাপাশি গুছিয়ে পড়া এবং ধারাবাহিকভাবে পড়াটা খুবই
গুরুত্বপূর্ণ ।
“আমি প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করতাম। প্রয়োজনীয় থিওরিগুলো দাগিয়ে রাখতাম। প্রতিটি অধ্যায় পড়া শেষ
করে সেই অধ্যায় সম্পর্কিত যত সমস্যা আছে তা সলভ করার চেষ্টা করতাম।
পরীক্ষার পূর্বে সকল ধরনের সমস্যা দেখে যাওয়ার চেষ্টা করতাম। আমি মনে করি ভর্তি পরীক্ষায় সফল হতে মূল বই
আগে থেকেই ভালো করে আয়ত্ত করা জরুরি।
এরপর প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নব্যাংক সলভ করা প্রয়োজন। এছাড়া পরীক্ষা ভীতি কাটিয়ে ওঠার জন্য বেশি
বেশি করে মডেল টেস্ট দেওয়ার বিকল্প নেই।”
“প্রতিদিনই নির্দিষ্ট টার্গেট সেট করে সেই টার্গেট পূরণের চেষ্টা করতাম। মূলবই ভালোভাবে পড়ার পাশাপাশি
MCQ সলভ করতাম।
আমার মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতিতে সবচেয়ে কার্যকরী ছিলো উন্মেষ-এর “ইউনিক এক্সাম সিস্টেম”, কেননা মেডিকেল
ভর্তি পরীক্ষাতেও একই সিস্টেম অনুসরণ করা হয়।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সফল হতে হলে মূল বই ভালোভাবে আয়ত্তে আনা উচিত।
পাশাপাশি বেশি বেশি রিভিশন এবং প্রচুর MCQ সলভ করা উচিত। সর্বোপরি, আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করতে হবে।”
“আমি রেগুলার পড়াশোনা করতাম, আজকের পড়া কখনো আগামী দিনের জন্য ফেলে রাখতাম না। বইয়ের কোন কিছু বাদ দিয়ে
পড়তাম না।
আমি মনে করি যারা ভর্তি পরীক্ষায় সফল হতে চায়, তাদের সবসময় মূল বইকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। মূল বইয়ের
পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণ গাণিতিক
সমস্যা অনুশীলন এবং প্রতিটি বিষয়ের কনসেপ্ট ক্লিয়ার রাখা জরুরি। একই সাথে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো
ভালোভাবে সমাধান করলে একজন শিক্ষার্থী ভালো প্রস্তুতি নিতে পারবে।”
“প্রতিদিন নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে পড়াশোনা করতাম অর্থাৎ কোনো অধ্যায় বা কোনো পরীক্ষার প্রস্তুতিতে যা
পড়া প্রয়োজন তা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করার নিরলস প্রচেষ্টা করতাম।
তবে মনে রাখতে হবে, ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতিতে অন্যতম বড় সম্বল মূলবই এবং প্রশ্নব্যাংক।
এই দুটির উপর যথাযথ আয়ত্ত আনতে পারলে সফল হওয়া সম্ভব। কোনো গাণিতিক সমস্যা সমাধানের
সময় উত্তর দেখার পূর্বে নিজেই সমাধানের সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত, এতে সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বাড়ে।”
দেশব্যাপী উদ্ভাস-উন্মেষ এর সকল শাখায় সমান সেবা প্রদান করা হয়। অভিন্ন প্রশ্নপত্রে সকল শাখায় পরীক্ষা নেওয়া
হয়। সকল
উত্তরপত্র মূল্যায়ন করা হয় এক জায়গা থেকে এবং একই Solve Sheet সকল শিক্ষার্থীকে প্রদান করা হয়। একই টিচার সকল
শাখায় ঘুরে ঘুরে ক্লাস নিয়ে থাকেন। অনলাইন Software-এর মাধ্যমে সকল শিক্ষার্থীর মেধাতালিকা প্রণয়ন করা হয়। ফলে
একজন শিক্ষার্থী উদ্ভাস-উন্মেষ এর যেকোনো শাখা থেকে পরীক্ষা দিয়েই দেশব্যাপী সকল শিক্ষার্থীর মধ্যে নিজের
অবস্থান
সম্পর্কে জানতে পারে।
নিজস্ব সফট্ওয়্যার টিমের সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানে উদ্ভাস-উন্মেষ এর রয়েছে দেশসেরা অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম
(online. .